কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ সর্বোশেষ আবডেট জানুন

কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় জানতে চাচ্ছেন। কানাডা ভিসা খরচ কয়েকটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কানাডা ভিসা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
কানাডা-ভিসা-ফি-ফ্রম-বাংলাদেশ
কানাডা ভিসা ফি সাধারণত ভিসার ধরন অনুযায়ী আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। যেমন : ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা খরচ সবকিছু আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি কানাডা ভিসা ফি এবং কিভাবে আবেদন করতে হবে তা সম্পর্কে জানতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্র : কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ

কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ

কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। কানাডা ভিসা ফি নির্ধারিত হয়ে থাকে সাধারণত আপনার ভিসার ধরনের ওপর ভিত্তি করে। কানাডাই বর্তমানে টুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, কৃষি ভিসা ইত্যাদি চালু রয়েছে। আপনি যদি এসব ভিসায় কানাডা যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ভিসা ফি প্রদান করতে হবে।
এসব ভিসার ফি আলাদা আলাদা হয়ে থাকে।আপনি সরাসরি সরকারি IRCC ওয়েবসাইট থেকে ভিসা আবেদন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি অনলাইনে যদি ভিসা আবেদন করতে না পারেন তাহলে সরাসরি বাংলাদেশের ঢাকাতে অবস্থিত VFS Global ভিসা অফিসে গিয়ে সরাসরি কানাডা ভিসা আবেদন সম্পুর্ন করতে পারবেন। 

এভাবে সবকিছু ঠিক থাকলে ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে আপনার ভিসা তৈরি হয়ে যাবে। আজকের এই আর্টিকেলের নিচের দিকে আমরা কিভাবে কানাডা ভিসা আবেদন করবেন,কোন ভিসায় কত টাকা খরচ হবে এবং কিভাবে তাড়াতাড়ি ভিসা পাবেন তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।

কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি

কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকেন। অনেকেই জানতে চাচ্ছেন কানাডা কোন কোন ভিসা চালু রয়েছে। বর্তমানে কানাডা প্রায় সকল ভিসাই চালু রয়েছে। বর্তমানে আপনি চাইলে বাংলাদেশ থেকে যে কোনো ভিসাই কানাডা যেতে পারবেন। নিচে কানাডা ভিসা ক্যাটাগরি গুলো দেওয়া হলো :
  • স্টুডেন্ট ভিসা
  • টুরিস্ট ভিসা
  • পারমানেন্ট ভিসা
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
  • সুপার ভিসা
  • অস্থায়ী রেসিডেন্ট ভিসা

কানাডা ভিসা করতে কি কি লাগে

কানাডা ভিসা করতে কি কি কাগজপত্র লাগে তা সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। কানাডা ভিসা তৈরি করতে আপনাকে অবশ্যই কিছু কাগজপত্র প্রদান করতে হবে। তাই কানাডা ভিসা আবেদন করার আগে উক্ত কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করে রাখুন।আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে কানাডা ভিসা করতে যে কাগজপত্র লাগে তা দেওয়া হলো :

  • সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদী একটি বৈধ পাসপোর্ট
  • শিক্ষকতা যোগ্যতার সকল সাটিফিকেটের ফটোকপি।
  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র বা এন আইডি কার্ড এর ফটোকপি।
  • পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি।
  • সর্বশেষ ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
  • চারিত্রিক সনদপত্র।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির অফার লেটার।
  • আইইএলটিএস স্কোর।
  • ভিসা আবেদন ফর্ম।
  • ভিসা ফি জমার রসিদ।
  • মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।

কানাডা যাওয়ার খরচ কত ২০২৫

কানাডা যাওয়ার খরচ কত ২০২৫ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাচ্ছেন। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কানাডা যাওয়া যাচ্ছে। অনেক মানুষ বিভিন্ন কাজে কানাডা যাচ্ছেন। তাই অনেকেই ভিসা তৈরি করার জন্য জানতে চাচ্ছেন কানাডা যাওয়ার খরচ কত তা সম্পর্কে। বর্তমানে কানাডা টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, পার্মানেন্ট ভিসা ইত্যাদি চালু রয়েছে। এসব ভিসার ফি সাধারণত আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তাই আপনার ভিসা খরচ নির্ভর করবে আপনি কোন ভিসাতে কানাডা যাচ্ছেন। নিচে সকল ভিসা খরচ দেওয়া হলো :

টুরিস্ট ভিসা

আপনি কানাডা টুরিস্ট ভিসাই ভ্রমণ করতে যেতে পারবেন। এজন্য আপনাকে টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। কানাডা টুরিস্ট ভিসা আবেদন খরচ হবে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা। এছাড়াও আপনার বায়োমেট্রিক খরচ হবে মোটামুটি ৭০০০ টাকার মতো। এই টাকার মধ্যে আপনি আপনার টুরিস্ট ভিসা আবেদন সম্পুর্ন করতে পারবেন।

স্টুডেন্ট ভিসা

বর্তমানে আপনি স্টুডেন্ট ভিসাই কানাডা পড়াশোনা করতে যেতে পারবেন। কানাডা উচ্চ শিক্ষার জন্য অনেকেই পড়াশোনা করতে যেতে চাচ্ছেন। কানাডা স্টুডেন্ট ভিসাই যেতে হলে আপনাকে আবেদন করতে হবে। কানাডা স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন খরচ হবে প্রায় ১২ থেকে ১৪ হাজার টাকা। এছাড়াও আপনার বায়োমেট্রিক খরচ হবে মোট ৬-৮ হাজার টাকা। এই টাকার মধ্যে আপনি আপনার স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন সম্পুর্ন করতে পারবেন।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসাই অনেক মানুষ যেতে চাচ্ছেন। কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসাই গিয়ে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার জন্য আপনাকে আবেদন করতে হবে। কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন খরচ হবে প্রায় ১৩ থেকে ১৫ হাজার টাকা। এছাড়াও আপনার বায়োমেট্রিক খরচ হবে মোট ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা।

পার্মানেন্ট ভিসা 

আপনি কানাডা পার্মানেন্ট ভিসাই যেতে পারবেন। এজন্য প্রথমে আপনাকে অবশ্যই আবেদন করতে হবে। পার্মানেন্ট ভিসা আবেদন খরচ হবে প্রায় ১ লক্ষ থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। এছাড়াও আপনার বায়োমেট্রিক খরচ হবে প্রায় ৭-৮ হাজার টাকা।

কানাডা ভিসা আবেদন ফরম 2025

কানাডা ভিসা আবেদন ফরম 2025 সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাচ্ছেন। অনেকেই কানাডা বিভিন্ন ভিসাই যেতে চাচ্ছেন।কানাডা যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে ভিসা আবেদন করতে হবে। এই ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে ফর্ম পূরণ করতে হবে। এই ফর্ম পাওয়ার জন্য প্রথমেই আপনাকে কানাডার সরকারি ওয়েবসাইট বা VFS GLOBAL এর মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে পারবেন। 
কানাডা-ভিসা-আবেদন-ফরম
আপনি যদি অনলাইনে করেন তাহলে আপনাকে ওয়েবসাইটে গিয়ে একটি GCKey একাউন্ট তৈরি যেখানে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য দিন। এছাড়াও আপনি যদি অফলাইনে ভিসা আবেদন করেন তাহলে সরাসরি আপনার নিকটস্থ ভিসা অফিসে গিয়ে আবেদন ফর্ম পূরণ করে জমা দিন। কানাডার ভিসার ধরন অনুযায়ী ফর্ম পরিবর্তন হতে পারে তাই আপনি যে ভিসাই কানাডা যেতে চাচ্ছেন সেই ভিসা অনুযায়ী আবেদন ফর্ম পূরণ করুন।

ফর্মে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, উদ্দেশ্য এবং অন্যান্য যে তথ্য গুলো চাচ্ছে তা নির্ভুল ভাবে পূরণ করুন। এর পর আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করে আপনার ভিসা ফ্রি প্ররিশোধ করুন।এর পর আপনার ফর্ম ও ডকুমেন্টস গুলো জমা দিন। এর পর বায়োমেট্রিক কিছু তথ্য প্রদান করুন এভাবে আপনার কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ আবেদন সম্পুর্ন করুন।

কানাডা ভিজিট ভিসা প্রসেসিং টাইম 2025

কানাডা ভিজিট ভিসা প্রসেসিং টাইম 2025 সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজি করেন। অনেকেই টুরিস্ট ভিসাই কানাডা যেতে চাচ্ছেন। তাই তারা জানতে চাচ্ছেন টুরিস্ট ভিসার প্রসেসিং টাইম কত দিন। টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং অন্য অন্য ভিসার প্রসেসিং টাইম আলাদা আলাদা হতে পারে। তবে ভিজিট ভিসার প্রসেসিং টাইম সাধারণত এক সপ্তাহ থেকে ৪০ দিন পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে আবেদন প্রক্রিয়ায় কোনো তথ্য ভুল বা অন্য অন্য সমস্যার কারণে কিছু সময় ২ থেকে ৩ মাসও সময় লাগতে পারে।

কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায়

কানাডা ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকেন। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন কাজে কানাডা যাচ্ছেন। আপনি যদি কানাডা যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্য প্রথমে সিলেক্ট করতে হবে আপনি কোন ভিসাতে কানাডা যেতে চান। বর্তমানে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, কৃষি ভিসা ইত্যাদি ভিসা চালু রয়েছে।
আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসাই কানাডা যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ এবং যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন তার প্রমান লাগবে। এছাড়াও আপনি যদি টুরিস্ট ভিসাই কানাডা যেতে চান তাহলে আপনাকে তা প্রমাণ দিতে হবে। এছাড়াও ওয়ার্ক পারমিট ভিসাই কানাডা যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই বিভিন্ন কাজের ওপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এছাড়াও আপনার একটি সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদী বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। 

এছাড়াও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এবং আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট অর্থাৎ আপনার আর্থিক সামর্থ্য ভালো হতে হবে। এর পর আপনি অনলাইনে IRCC ওয়েবসাইটে গিয়ে খুব সহজেই আবেদন করতে পারবেন। আপনার আবেদন সম্পুর্ন হলে সবকিছু ঠিক থাকলে ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যে ভিসা পেয়ে যাবেন।

কানাডা ভিসা পেতে কত দিন লাগে

কানাডা ভিসা পেতে কত দিন লাগে তা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ বিভিন্ন কাজে কানাডা যাচ্ছেন। তাই তারা জানতে চেয়েছেন কানাডা ভিসা পেতে কত দিন লাগে। কানাডা ভিসা পেতে কত দিন লাগবে তা নির্ভর করে ভিসার ধরনের ওপর এবং আবেদন কারীর পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে। 
কানাডা-ভিসা-পেতে-কত-দিন-লাগে
কানাডা টুরিস্ট ভিসা সাধারণত আবেদন এর সপ্তাহ থেকে ৪০ দিন পর্যন্ত লাগতে পারে। এছাড়াও স্টুডেন্ট ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং অন্য অন্য ভিসার ক্ষেত্রে প্রায় ৬-৮ মাস সময় লাগতে পারে। তবে এটি আবেদন কারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা, ভাষার দক্ষতা, ভিসা ফি এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক কারণে সময় কম বা বেশি লাগতে পারে।

বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে কত টাকা লাগে তা সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাচ্ছেন। বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে কত টাকা লাগে তা সম্পুর্ন নির্ভর করে ভিসার ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে। বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে টুরিস্ট ভিসা, কৃষি ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ইত্যাদিতে এই কানাডা যেতে পারবেন। এসব ভিসার খরচ আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। বর্তমানে স্টুডেন্ট ভিসাই কানাডা যেতে খরচ হবে প্রায় ৫ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। 

এছাড়াও বাংলাদেশ থেকে টুরিস্ট ভিসায় কানাডা যেতে প্রায় ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা খরচ হবে।বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট বিভিন্ন কাজের ভিসাই যেতে খরচ হবে প্রায় ৮ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা। তবে বিভিন্ন ধরনের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, এজেন্সির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কানাডা যেতে আরো বেশি লাগতে পারে। এছাড়াও বর্তমানে প্রচুর দালাল চক্র রয়েছে যারা আপনার থেকে অতিরিক্ত টাকা নিতে পারে। তাই সাবধানে সরকারি ভাবে বা ভালো এজেন্সি থেকে ভিসা প্রসেসিং করুন।

শেষ কথা : কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কানাডা ভিসা ফি ফ্রম বাংলাদেশ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এছাড়াও কিভাবে সহজেই কানাডা যাওয়া যায় তা সম্পর্কেও জানিয়েছি। এছাড়াও কানাডা ভিসা আবেদন ফি কত এবং কানাডা যেতে কি কি লাগে এছাড়া কানাডা ভিসা পেতে কত দিন লাগে তা জানিয়েছি। কানাডা যাওয়ার সরকারি খরচ খুবই কম।

কিন্তু বিভিন্ন ধরনের এজেন্সি ও দালাল চক্র থেকে প্রতারিত হতে পারেন। তাই সাবধানে সরকারি ভাবে ভিসা প্রসেসিং করুন। প্রিয় পাঠক আপনি যদি কানাডা যেতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। প্রিয় পাঠক আজকের মতো এই পর্যন্তই আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা ফ্রিল্যান্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url