সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা

  সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা  গুলো আমাদের  জানতে  হবে । কালোজিরার অনেক  গুনাগুন  রয়েছে। এই কালোজিরা  মানব দেহে  ওষুধের  মতো  কাজ  করে । আজকে আমরা  জানবো , 

সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে । এই কালোজিরা তে রয়েছে  অধিক পরিমাণ পুষ্টিগুণ। কালোজিরা  শরীরের  প্রায় সকল রোগেরই উপকার পাওয়া  যায় । কিছু নিয়ম অনুসরণ  করলে অনেক  ভালো  উপকার  পাওয়া  যায়। চলুন সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার  উপকারিতা  ও  নিয়ম  সম্পর্কে  জেনে নি। 

পেজ সূচিপত্র : সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা 

সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা 

সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা অনেক । খালি পেটে কালোজিরা খুবই  উপকারী। নিয়মিত  কালোজিরা খেলে  শরীরের নানান  রকম রোগ থেকে  মুক্তি  পাওয়া  যায় । কালোজিরা আমাদের দৈনন্দিন  খাবারের  অংশ  হতে  পারে। 

নিয়মিত কালিজিরা খেলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে এবং জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করে।আমরা যদি ঠিকমতো কালোজিরা খেতে পারি তাহলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না। আমরা আজকে এই পোস্ট এ কালোজিরা খাওয়ার   নিয়ম গুলো নিয়ে বিস্তারিত  আলোচনা করব। 

কালোজিরা খাওয়ার  নিয়ম  

কালোজিরা খাওয়ার  নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে  সকালে  ও বিকালে হালকা ভেজে গুঁড়ো  করে ৫০০ মিলিগ্রাম পরিমাণে  ৭-৮চামচ দুধে মিশিয়ে  এক সপ্তাহ  খেলে  এর ফলাফল  পাওয়া  যায় । কালোজিরা খাওয়ার  তেমন কোনো  নিয়ম নেই  তবে গরম কিছুর সাথে  কালোজিরা খেলে  অনেক উপকার  পাওয়া  যায় । 

যেমন এক চা চামচ  মধু, গরম  চা ইত্যাদির সাথে খেলে অনেক  বেশি  উপকার  পাওয়া  যায়। কালোজিরা খাওয়ার  তেমন  কোনো  নিয়ম  নেই  তবে  একটু নিয়ম করে কালোজিরা খেলে  শরীরে খাবারের  সঠিক  পুষ্টিগুন গ্রহণ করতে পারেন। 

সর্দি -কাশিতে আরাম পেতে কালোজিরা 

আমরা অনেকেই  জানি  না  সর্দি -কাশি ভালো করতে এই কালোজিরার অনেক  ভূমিকা  রয়েছে। আমরা যদি  এক চা  চামচ কালোজিরার তেলের সাথে  এক চা  চামচ  মধু  মিশিয়ে  সকাল  -বিকেলও রাতে খেতে পারি অনেক  উপকার  পাওয়া যায়। আমরা এক কাপ চা এর সাথে  এক চা চামচ  এর অর্ধেক  কালোজিরার তেল মিশিয়েও খেতে পারি। 

আপনার  যদি  প্রচন্ড সর্দিও মাথাব্যথা হয়ে থাকে তাহলে আপনি কালোজিরা একটা  কাপড়ের পুঁটলিতে  অল্প পরিমাণ  নিয়ে শুকতে  হবে। তবে পুঁটলিতে নেওয়ার আগে একটু ভেঙে  নিতে হবে এতে গন্ধ  বের হয় এই গন্ধ  শুকলে অনেক  উপকার  পাওয়া  যায়। পাশাপাশি এক চা চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা চামচ মধু ও দুই চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে সর্দি-কাশি, জ্বর, ব্যথা থেকে মুক্তি  পাওয়া যায়। 

কালোজিরা ইংরেজি  নাম

কালোজিরা ইংরেজিতে Black Cuminনামে পরিচিত । এছাড়া  কালোজিরাকে আরো নামে ডাকা হয় যেমন (Black Caraway, Nigella, kalonji, kalojeereইত্যাদি।  এর আরো বিজ্ঞানিক নাম আছে Nigella sativa linn আমরা বাঙালি  সবাই  বেশির ভাগ  মানুষ  কালোজিরা নামেই চিনে।   

 কালোজিরা কি

কালোজিরা নামটা ছোট হলেও এর কাজ ও গুনাগুন অনেক। কালোজিরা যা কালো জিরা নামেও অনেক  জায়গায়  পরিচিতি লাভ  করেছে। কালোজিরা একটি  মসলা  যা বিশেষ  গুন-গুন  এর জন্য  বিখ্যাত। এতে অন্যান্য পুষ্টি  উপাদানের পাশাপাশি লৌহ ফরসরাট ও ফসফেট উপাদানও রয়েছে।

 এই কালোজিরা অনেক  বড়ো বড়ো রোগেরও মহা ঔষধ। এই বীজে  একটি গোলাকার ফল হয় যার মধ্যে ২০-২৫টি কবিরাজি,ও আয়ুর্বেদিক ও ঔষধি গুনাগুন রয়েছে।  এটি  Nigella sativa গাছের বিজ থেকে তৈরি  যা ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল  এলাকায়  হয়ে থাকে। 

কালোজিরার পুষ্টি  উপাদান 

আপনি  কি  জানেন কালোজিরার পুষ্টিগুন ।  কালোজিরার অনেক  পুষ্টিগুন রয়েছে । কালোজিরাতে পুষ্টিবিদদের মতে ফোলাসিন ৬১০ আইউ,ফসফরাস ৫.২৬ মাইক্রোগ্রাম, জিংক ৬০ মাইক্রোগ্রাম, প্রোটিন  ২০৮ মাইক্রোগ্রাম, ভিটামিন বি ১১৫ মাইক্রোগ্রাম,  কপার ১৮ মাইক্রোগ্রাম,নিরাসিন ৫৭ মাইক্রোগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১.৮৫ মাইক্রোগ্রাম, আয়রন ১০৫ মাইক্রোগ্রাম, ইত্যাদি। 

সকালে খালি  পেটে  কালোজিরা খেলে  কি হয় 

সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে যেমন অনেক উপকার পাওয়া যায় তেমনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা খাওয়ার উপকারিতা অনেক রোগ প্রতিরোধ করে শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে । আমাদের শরীরের বড় একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হলো হজম শক্তি এই কালোজিরা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এছাড়াও সর্দি -কাশি জ্বর কমানোর জন্য কালোজিরার সাথে মধু মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। কাঁচা কালোজিরা ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

বাতের ব্যাথায় কালোজিরার ভূমিকা 

কালোজিরা নামটি ছোট হলেও এর গুনাগুন অনেক । অনেক  রোগের  মহা ঔষধ  হিসেবে  কাজ  করে এই কালোজিরা । বাতের ব্যথা থেকে মুক্তি  পেতে  কালোজিরার তেল ব্যবহার করা  যায়। যেখানে  ব্যথা সেই জায়গা ভালো  করে  ধুয়ে  পরিষ্কার  করে কালোজিরার তেল  দিয়ে  মালিশ করলে ব্যথা ভালো  হয়ে যায়।এক চা চামচ  কাঁচা হলুদের  রসও এক চা চামচ  মধু  তার সাথে  এক চা চামচ  কালোজিরার  তেল  মিশিয়ে  সকাল  দুপুর  ও রাতে টানা ২-৩সপ্তাহ খেলে এর উপকার  মিলবে।

কালোজিরা  খাওয়ার  হাদিস নিয়ম 

ইসলামে কালোজিরার  কিছু  হাদিস  নিয়ম  রয়েছে চলুন  সেগুলো  জেনে নি। 

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ  (স:)বলেছেন:তোমরা  কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা  এতে মৃত্যু  ব্যতীত সকল রোগের  ঔষধ  রয়েছে। 

হয়রত আনাস (রা:)বর্ননা করেন নবী করিম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন  কেউ  যদি  রোগ যন্ত্রণাই কষ্টদায়ক হয় তখন এক চিমটি  পরিমান কালোজিরা খাবে তারপর মধু ও পানি খাবে।_মুজামুল আওসাত:

কালোজিরা খেলে কি  গ্যাস হয়

কালোজিরা খেলে কি গ্যাস হয় এর উত্তর  হলো না তার কারণ  হলো গবেষণায় প্রমানিত খালি পেটে  কালোজিরা  খেলে  শরীরে হজমে সাহায্য  করে। এটি মানব  দেহের হজমকারী এনজাইমের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়।আমরা জানি এবং মানি  কোনো  কিছুই অতিরিক্ত  ভালো না এতে ক্ষতি  হতে পারে  তাই নিয়ম অনুযায়ী  কালোজিরা খেলে হবে। 

ওজন কমাতে  কালোজিরা 

কালোজিরা  হলো সকল  রোগের  মহা ঔষধ । আপনি  লেবুর  রস কালোজিরার সাথে  মিশিয়ে রোদে  শুকিয়ে  শুকনো  কালোজিরার কয়েকটি দানা প্রতিদিন তিনবেলা খেলে ওজন কমবে। এক চিমটি  কালোজিরার সাথে  এক চা  চামচ  মধু  ও এক চা  চামচ  লেবুর গরম পানির  সাথে  মিশিয়ে  খেলে এক সপ্তাহের মধ্যে  ফলাফল পাবেন।

ব্লাড  প্রেশার  নিয়ন্ত্রণে  কালোজিরা

কালোজিরা এমন একটি উপাদান সেটা সব কাজে ব্যবহার করা যায়। এক কথায় সকল রোগের মহা ঔষধ এই কালোজিরা। ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার ভূমিকা অপরিসীম। কালোজিরা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।এটি রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।তাই যখনই গরম কিছু পান করবেন তখনই কালোজিরা খাবেন।ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ রাখতে প্রতিদিন সকালে দুই-তিন কোয়া রসুন চিবিয়ে খেয়ে পানি খেয়ে কালোজিরা তেল দিয়ে শরীর মালিশ করতে হবে।

কালোজিরা  চিবিয়ে  খাওয়ার নিয়ম

কালোজিরা চিবিয়ে খেয়ে অনেক উপকার পাওয়া যায়। সকল রোগের মহা ঔষধ এই কালোজিরা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে । কালোজিরা ভালো ভাবে পরিষ্কার করে একটি পাএে আগুনে অল্প ভেজে একটি বোতলে রেখে দিলে অনেক দিন ব্যবহার করা যায়। ভাজা কালোজিরা প্রতিদিন সকালে ও রাতে কয়েকটা করে ডানা চিবিয়ে খেলে হবে তাহলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

কালেজিরার বিশেষ গুন

কালোজিরাতে যে শুধু ঔষধি গুনাগুন রয়েছে তাই নয় কালেজিরা আমাদের রান্না ঘরেরও একটি অংশ। আমরা রান্না করার সময় অনেক খাবারে এই কালোজিরা ব্যবহার করি। কালোজিরা খাবারের স্বাদকে বাড়িতে এক অন্য রকম স্বাদ তৈরি করে। আয়ুর্বেদিক ও কবিরাজি চিকিৎসার কাজেও কালোজিরা ব্যবহার করে থাকে।

কালোজিরার ফল থেকে যে তেল তৈরি হয় তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এই তেল ব্যবহার করলে জ্বর সর্দি কাশি ভালো হয়। এই তেল শরীরে মালিশ করলে শরীরের ব্যথা ভালো হয়। কালোজিরা বিভিন্ন রোগ থেকে দেহকে রক্ষা করে। কালোজিরা আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।কালোজিরা আমাদের শরীরের ব্রাহীক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

কালোজিরা রাতে  খেলে  কি  হয়

কালোজিরা এমন একটা উপাদান সকল রোগের মহা ঔষধ হিসেবে কাজ করে। কালোজিরার তেল ব্যবহারেও অনেক উপকার পাওয়া যায়। কালোজিরার ব্যবহারে উচ্চ রক্তচাপ ও নিম্ন রক্তচাপের ঝুকি কমে যায়। কালোজিরা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে আমাশয়, চুল পড়া, গ্যাস্ট্রিক , ডায়াবেটিস , ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। কালোজিরার তেল ব্যবহার করলে মাথা ব্যথা কমে যায়। কালোজিরার তেল খেলেও চোখে ব্যবহার করলে চোখের ব্যথা দূর হয়।

রক্ত চলাচলে কালোজিরা 

নিয়মিত কালোজিরা খেলে দেহের সকল রোগ নিরাময় হয়। আমরা সবাই চাই দেহ সুস্থ সুন্দর রাখতে এর জন্য আমাদের অবশ্যই কালোজিরা খেতে হবে। নিয়মিত কালোজিরা খেলে দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি ঘটে।মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালনের বৃদ্ধি ঘটে এতে আমাদের স্মৃতিশক্তি অনেক ভালো রাখতে সাহায্য করে। শিশুদেরকে কালেজিরা আর মধু খাওয়ালে অনেক উপকার পাওয়া যায় শিশু সুস্থ থাকে এবং শিশুর বেন ভালো থাকে।

 কালোজিরা খেলে  কি  হয় 

কালোজিরা এমন একটি উপাদান সকল রোগে কম বেশি কাজ করে । কালোজিরা শরীরের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে শরীরকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। কালোজিরা খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় । শরীর ব্যথা হলে কালোজিরার তেল দিয়ে শরীর মালিশ করলে ভালো হয়ে যায়। হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া,এবং ক্যান্সার প্রতিরোধেও বেশ সুনাম আছে এই কালোজিরার।

কালোজিরার তেল খেলে নিম্ন রক্তচাপ ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। কালোজিরার শুধু ঔষধি গুনাগুনেই সীমাবদ্ধ নয় এই কালোজিরা মানুষ বিভিন্ন তরকারিতে ব্যবহার করে । এতে খাবারে অন্য রকম স্বাদ পাওয়া যায়। তাই দুলাল জীবনে বাড়তি শক্তির জন্য অবশ্যই সবাইকে কালোজিরা খাওয়া উচিত।

হৃদরোগ জনিত সমস্যার আশঙ্কা কমাতে কালোজিরা 

কালোজিরা হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়। কালোজিরা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।ত্বকের সুসুস্থ ও শরীরের ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে। কালোজিরা এমন একটি উপাদান সেটা সব কাজে ব্যবহৃত হয়। কালোজিরার যেমন উপকার তেমনি কালোজিরার তেল এর অনেক উপকার রয়েছে। কালোজিরার তেল খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও নিম্ন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ থাকে। কালোজিরার তেল শরীরে মালিশ করলে ব্যথা ভালো হয়। কালোজিরা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পেটের যাবতীয় রোগ জীবাণু দূর করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

কালোজিরা চুল পড়া বন্ধ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। চুলে শ্যাম্পু করে ১৫মিনিট পর কালোজিরার তেল ব্যবহার করুন দেখবেন কয়েক দিনেই চুল পড়া বন্ধ হয়ে গেছে। যখনই গরম কিছু পান করবেন তখনই কালোজিরা খাবেন কারণ গরম কিছুর সাথে কালোজিরা খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। গরম চা এর সাথে কালোজিরা বা কালোজিরার তেল খেলে হৃদরোগের অনেক উপকার পাওয়া যায়।

শেষকথা :সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা

কালোজিরা হলো একটি ঔষধি উপাদান । এই কালোজিরা সকল রোগের ঔষধ হিসেবে কাজ করে।জ্বর , সর্দি থেকে শুরু করে প্রায় সকল রোগেরই ঔষধ হিসেবে কাজ করে এই কালোজিরা। তাই আমাদের সবাইকে প্রতিদিন কম বেশি কালোজিরা খেলে হবে। গরম চা বা অন্য কিছুর সাথে কালোজিরা খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায় । আমরা জানি অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না অতিরিক্ত কালোজিরা খেলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।

তাই আমাদের নিয়ম অনুসরণ করে কালোজিরা খেতে হবে তাহলে উপকার পাওয়া যাবে। অতিরিক্ত প্রয়োজন হলে ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন। প্রিয় পাঠক আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ । আজকে এ পর্যন্তই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর নিয়ম অনুযায়ী কালোজিরা খাবেন আল্লাহ হাফেজ ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা ফ্রিল্যান্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url