বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম। আর্টিকেল লিখে মাসে লাখ টাকা আয়
বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম নিয়ে পুরো পোষ্টটি তৈরি করা হয়েছে। আর্টিকেল লেখার নিয়ম ও কিভাবে একটি ভালো মানের আর্টিকেল লিখতে হয় তা এই পোষ্ট পড়ার পড়ে আপনি বুঝতে পারবেন। আপনার আর্টিকেলকে যদি র্যাঙ্কিং এর শুরুতে রাখতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রফেশনাল ভাবে আর্টিকেল লিখতে হবে ।
বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম সম্পর্কে এই পোষ্টটি তৈরি করা হয়েছে। কিভাবে আপনি
অল্প সময়ে ভালো মানের আর্টিকেল লিখবেন সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাই
প্রফেশনাল ভাবে আর্টিকেল লিখতে হলে আপনাকে অবশ্যই পুরো পোষ্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে
হবে। চলুন বিস্তারিত জেনে নি।
পেজ সূচিপত্র : বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম
- বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- সূচিপত্র -কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়
- লাইন গ্যাপ দিয়ে বাংলা কনটেন্ট রাইটিং
- আরো পড়ুন সেকশন - কনটেন্ট রাইটিং
- পোষ্ট ফরম্যাটিং -কনটেন্ট রাইটিং টিপস
- ফোকাস কিওয়ার্ড। বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
- ফোকাস কিওয়ার্ড কোথায় থাকবে
- ফোকাস কিওয়ার্ড। আর্টিকেল লিখে আয়
- স্কিনশট নেওয়ার নিয়ম
- ভাষার ব্যবহার
- ফোকাস কিওয়ার্ড কেন গুরুত্বপূর্ণ
- ফিচার ইমেইজ।আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- প্যারাগ্রাপ শিরোনাম।বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
- আর্টিকেলের বডি।আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- গুগল সার্চ এর মাধ্যমে কীওয়ার্ড রিচার্চ
- আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম
- আর্টিকেল গবেষণা
- কনটেন্টের টাইপ - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখার নিয়ম
- আমার কথা - শেষ কথা
বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম হলো কোনো পোষ্ট এর শুরুতে ৩-৪লাইনের একটা ভূমিকা
লিখতে হয়। ভূমিকা এমন ভাবে লিখতে হবে যেন পাঠক ভূমিকা পড়ে বুঝতে পারে যে পুরো
পোষ্ট এ কি কি থাকছে । অনেক পাঠক শুধু ভূমিকা পড়ে আর পোষ্ট পড়ে না তাই ভূমিকা
লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
সূচিপত্র -কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়
কনটেন্ট রাইটিং শেখার উপায় যতগুলো আছে তার মধ্যে অন্যতম সেরা হল এটা। একটি
পোস্টের শুরুতে ভূমিকা লেখার পরে একটা ফিচার ইমেইজ ব্যবহার করতে৷ হয়। তারপর পেজ
এর সূচিপত্র তৈরি করতে হয়। নিচে দেখানো হলো :
কোন পোস্টে সূচিপত্র না থাকলে পুরো পোষ্টটি পড়তে হয়। পাঠক এটা পছন্দ করে না ।
তাই পোস্টের শুরুতে সূচিপত্র রাখতে হবে এতে পাঠকের যে অংশ পড়া দরকার হবে সেই
অংশ খুব সহজেই পড়তে পারবে । এতে পাঠক উপকৃত হবে এবং আনন্দের সহিত পোস্ট করতে
আগ্রহ প্রকাশ করব।
আরো পড়ুন :আমলকীর উপকারীতা ও অপকারীতা
লাইন গ্যাপ দিয়ে বাংলা কনটেন্ট রাইটিং
বাংলা কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে একটা ব্যাপার অবশ্যই মনে রাখতে হবে।
লেখাগুলোকে সুদ্ধ সুন্দরভাবে লিখতে হবে। আমরা অনেকেই আছি দুই প্যারার মধ্যে
অনেক লাইন ব্যবহার করি।এতে পোস্ট দেখতে জঘন্য লাগে পাঠক এটা পছন্দ করে না ।
একটা পোস্টের দুই প্যারার মাঝখানে সর্বোচ্চ এক লাইন গ্যাপ ব্যবহার করা যাবে
তাহলে দেখতে সুন্দর লাগবে।
আরো পড়ুন সেকশন - কনটেন্ট রাইটিং
আপনি বিভিন্ন পোস্ট দেখবেন যেখানে একটি পোষ্টের মধ্যে আরেকটি পোস্টের লিংক
দেওয়া থাকে।এভাবে পাঠকরা তাদের যদি ওই বিষয়ে কোন কিছু জানার থাকে তাহলে ওখানে
চাপ দিয়ে ওই পোস্টটি পড়তে পারবে। আপনি যে বিষয়ে পোস্ট লেখেন না কেন প্রতিটা
পোষ্টের ভেতরেই অন্য পোষ্টের লিংক যুক্ত করে দেবেন। এতে পাঠক আপনার একটি পোস্ট
পড়তে গিয়ে আর একটি পোস্ট পড়লো এতে পাঠক উপকৃত হবে এবং আপনার ও ইনকাম বৃদ্ধি
পাবে।
পোষ্ট ফরম্যাটিং -কনটেন্ট রাইটিং টিপস
আপনি যদি বাংলা পোস্ট লিখতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মগুলো জানতে হবে।
আর্টিকেলকে সুন্দর করে ফরমেটিং করতে হবে। পুরো আর্টিকেলকে জাস্টিফাই এলাইনমেন্ট
করতে হবে। তাহলে সুন্দর লাগবে।
ফোকাস কিওয়ার্ড। বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
ফোকাস কিওয়ার্ড হলো একটি পোস্ট এর প্রাণ বলতে পারি। কারন ফোকাস কিওয়ার্ড ছাড়া
একটা পোষ্টকে কখনো র্যাঙ্ক করানো যাবে না। এখন আপনার মনে হতে পারে ফোকাস
কিওয়ার্ড কি এটা আবার কোথায় পাবো । ওয়েট জ্ঞান হারাবেন না আমি বলছি ফোকাস
কিওয়ার্ড কি।
ধরুন ;কিভাবে SSC রেজাল্ট দেখতে হয় আপনি জানেন না। তাহলে কিভাবে জানবেন।
নিশ্চয়ই google সার্চ করে।তাহলে Google এ কি লিখে সার্চ করবেন। নিশ্চয়ই "আমার
SSC রেজাল্ট " বা"আমার SSC রেজাল্ট দেখতে চাই"এভাবে সার্চ দিবেন তাই না? হ্যাঁ
এটাই হলো ফোকাস কিওয়ার্ড।
তার মানে আপনি যে বিষয়ে পোস্ট লিখেছেন Google এ জানার জন্য মানুষ গুগলে যে
লিখা সার্চ দেবে সেটাই ফোকাস কিওয়ার্ড।যেমন ধরুন অনলাইন থেকে আপনার জন্ম সনদ
কার্ড ডাউনলোড করতে কি লিখে সার্চ করবেন বলুন দেখি? আমি এ বিষয়ে কয়েকটি ফোকাস
কিওয়ার্ডের তালিকা নিচে দিচ্ছি :
- আমার জন্ম সনদ কার্ড দেখতে চাই
- জন্ম সনদ কার্ড দেখার নিয়ম
- জন্ম সনদ কার্ড চেক
- মোবাইলে জন্ম সনদ কার্ড চেক
- অনলাইন থেকে আপনার জন্ম সনদ কার্ড সংগ্রহ করুন
- জন্ম সনদ কার্ড ডাউনলোড ইত্যাদি।
ওপরের উল্লেখিত কিওয়ার্ডগুলো ফোকাস কিওয়ার্ড। একটি পোস্টে ১ থেকে ফোকাস
কিওয়ার্ড অন্তত ১০-১৫ বার রাখা উচিত । ফোকাস কিওয়ার্ড পোস্টের বিভিন্ন জায়গায়
রাখতে হবে। ফোকাস কিওয়ার্ড রাখতে বললাম দেখে আবার যেখানে সেখানে লিখে দিয়েন না
তাহলে কিন্তু হবে না ফোকাস কিওয়ার্ড পোষ্টের আগে ও পিছনের কথার সাথে ঠিক রেখে
রাখতে হবে।
যেন পড়ে মজা পাওয়া যায় আর যদি যদি ফোকাস কিওয়ার্ড ঠিক করে না লিখেন যেখানে
সেখানে লিখে রাখেন তখন পাঠক ভাববে এ হয়তো তেমন ভালো কিছু পারে না তখন পোস্ট না
পড়েই অন্য কোথাও চলে যাবে।
ফোকাস কিওয়ার্ড কোথায় থাকবে
ফোকাস কিওয়ার্ড পোষ্টের ফিচার ইমেজ,পোস্টের প্রথম প্যারা টাইটেন,অন্যান্য
প্যারাগ্রাপ শিরোনাম ও প্যারার মধ্যে অবশ্যই থাকতে হবে।
ফোকাস কিওয়ার্ড। আর্টিকেল লিখে আয়
একটি পোস্ট এ অন্তত একটি এবং সর্বোচ্চ ৩টি ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচন করুন।এমন
একটি ফোকাস কিওয়ার্ড নির্বাচন করুন যেন সেটা পোষ্টের ১০-১৫জায়গায় থাকে।মনে করুন
আপনি এমন একটি ফোকাস কিওয়ার্ড পেয়েছেন যেটা মানুষ বাংলা আবার ইংরেজিতেও সার্চ
করে।
তাহলে আপনি বাংলা ইংরেজি দুই ভাবেই রাখুন।এতে আপনার পাঠক যেই ভাষাতেই সার্চ
করুক না কেন আপনার পোষ্টটি তার সামনে চলে যাবে।
স্কিনশট নেওয়ার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লিখতে হলে অবশ্যই স্ক্রিনশট নেওয়ার নিয়ম জানতে হবে।স্ক্রিনশট
নেওয়া হয়ে গেলে যতটুকুড প্রয়োজন ততটুকু রেখে অতিরিক্ত অংশগুলো কেটে ফেলতে
হবে। তারপর যে জায়গাটা গুরুত্বপূর্ণ সেখানে রেড মার্ক করে দিতে হবে। যেন পাঠক
সহজেই বুঝতে পারে তাহলে দেখতেও সুন্দর লাগবে এবং পাঠকের পড়তেও ভালো লাগবে।
আরো পড়ুন :নিম পাতার উপকারীতা ও অপকারীতা
ভাষার ব্যবহার
প্রফেশনাল বাংলা আর্টিকেল লিখতে হলে আপনাকে অবশ্যই শুদ্ধ ভাষা ব্যবহার করতে
হবে। যে ভাষাগুলো সবাই বুঝতে পারে । আপনার গ্রামের ভাষা বা আপনার জেলার ভাষা
ব্যবহার করলে হবে না। আপনাকে অবশ্যই শুদ্ধ ভাষা ব্যবহার করতে হবে। আর কথার মাঝে
আপনি - আমি এ ধরনের ভাষা ব্যবহার করতে হবে।
ফোকাস কিওয়ার্ড কেন গুরুত্বপূর্ণ
এখন আপনার মনে হতেই পারে ফোকাস কিওয়ার্ড গুলোকে পোষ্টের মধ্যে এতবার লিখতে হবে
কেন? এটার কাজ কি এটা না দিলে কি হবে। চলুন আমি বলছি এটার কাজ কি? মানুষ যখন
গুগলে কোন কিছু লেগে সার্চ দেয। তখন গুগল সার্চ দেওয়া লেখার সাথে মিল রেখে দেখে
কোন ওয়েবসাইটে কোন পোস্ট এ সার্চ দেওয়া কিওয়ার্ড গুলো বেশি আছে ।
তখন গুগল তার ওয়েবসাইটকে পাঠক এর সামনে নিয়ে আসে। আশা করছি এখন বুঝতে পেরেছেন
কেন ফোকাস কিওয়ার্ড পোস্টের মধ্যে এতো বার লিখা হয়।
ফিচার ইমেইজ।আর্টিকেল লেখার নিয়ম
প্রত্যেকটি পোষ্টের ভেতরে ন্যূনতম একটি ফিচার ইমেইজ রাখতে হবে। একটি ফিচার
ইমেইজ একটি পোস্টকে অন্যরকম সুন্দর করে তুলে। একটি পাঠক লাইনের পর লাইন শুধু
পোস্ট করতেই চাই না। এর মাঝে যদি ওই বিষয়েই কোন একটি ইমেইজ দেওয়া থাকে তাহলে
পাঠকের পড়তে বুঝতে ভালো লাগবে এবংপুরো পোস্টটি পড়ার আগ্রহ দেখাবে। তাই পোস্টের
মধ্যে একবার হলেও ফিচার ইমেইজ ব্যবহার করবেন ।
প্যারাগ্রাপ শিরোনাম।বাংলা আর্টিকেল রাইটিং
একটি পোস্ট অবশ্যই ছোট ছোট প্যারা করে লেখা উচিত। প্যারাগুলোর শিরোনাম দিতে হবে
সাব হেডিং ব্যবহার করে। একটি প্যারাতে গড়ে ৫ লাইনের বেশি লেখা উচিত নয়। যদি
একটিবেড়াতে অনেক লেখার প্রয়োজন হয় তাহলেএকটি প্যারাকে তিন ভাগে ভাগ করে
লিখুন।
আর্টিকেলের বডি।আর্টিকেল লেখার নিয়ম
একটি পোস্টে ৬০০বা তার বেশি শব্দ ব্যবহার করা উচিত। তাহলে কিছুটা অন্তত ধারণা
দেওয়া যায়। একটি পোস্টে সর্বনিম্ন ৫ টি প্যারাগ্রাফ শিরোনাম বা সাবটিং রাখা
উচিত। একটি পোস্টে সর্বনিম্ন দশটি প্যারা রাখা উচিত তাহলে দেখতে সুন্দর লাগে।
লেখাগুলোকে জাস্টিফাই এলার্ম মোডে রাখা উচিত তাহলে দেখতে লেখাগুলো বইয়ের লেখার
মত লাগে। পাঠক পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করবে।
আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম
একটি আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য কতটুকু হওয়া প্রয়োজন এটা আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে।
এটা আপনি SEO Ramblerব্যবহার করে জেনেনিতে পারেন। এটা আপনাকে ধারণা দিবে
র্যংঙ্কিং এ প্রথম এ যাওয়ার জন্য একটা আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য কেমন হওয়া উচিত
আর্টিকেল গবেষণা -SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম
একটি পোস্ট লেখার আগে আপনাকে অবশ্যই গবেষণা করতে হবে। রিচার্চ বা গবেষণা ছাড়া
আর্টিকেল লিখা সম্ভব হয়। গবেষণা ছাড়া যদি আর্টিকেল লিখতে চান সেটা অন্ধকারে
হারিয়ে যাওয়ার মত হবে। তাই আর্টিকেল লেখার আগে কয়েকটি বিষয় নিয়ে চিন্তা
করতে হবে যেমন :
- টার্গেট কিওয়ার্ড
- আর্টিকেলের দৈর্ঘ্য
- আর্টিকেল বিশ্লেষণ
- আর্টিকেলের টাইপ
- পাঠক জিজ্ঞাসা ইত্যাদি।
কনটেন্টের টাইপ - SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখার নিয়ম
আপনার টার্গেট কিওয়ার্ড গুগল সার্চ এর মাধ্যমে দেখে নিতে পারেন কোন ধরনের
আর্টিকেল এখন র্যাঙ্কিং এ শীর্ষেআছে। তখন আপনাকে ওই ধনের কিওয়ার্ড গুগল এ
সার্চ করে করে। টার্গেট করে লেখা শুরু করতে হবে।
এখানে আরো দুইটি বিষয় জানার আছে কিওয়ার্ড কতো ধরনের ? কিওয়ার্ড সাধারণত দুই
ধরনের
১)শর্ট টেইল কীওয়ার্ড (short tail keywords):শর্ট টেইল কীওয়ার্ড সাধারণত
এক থেকে তিন শব্দের মধ্যে হয় যেমন :আলু খাওয়ার উপকারিতা ইত্যাদি।
২)লং টেইল কীওয়ার্ড(long tail keywords) :তিন শব্দের অধিক এবং দশ শব্দের
কম কীওয়ার্ডকে লং টেইল কীওয়ার্ড বলে। তাড়াতাড়ি ভালো র্যাঙ্কিং এ যাওয়ার জন্য
লং টেইল কীওয়ার্ড নিয়ে কাজ করায় ভালো।
গুগল সার্চ এর মাধ্যমে কীওয়ার্ড রিচার্চ
গুগল সার্চ এর মাধ্যমে কিওয়ার্ড রিচার্জ করা যায় এর জন্য আপনি গুগল এ কোনো
বিষয়ে অল্প কিছু লিখবেন দেখবেন গুগল আপনার সামনে আরো অনেক কীওয়ার্ড নিয়ে চলে
আসবে তখন আপনার যেটা পছন্দ হয় সেটাও ওপর পোস্ট লিখতে পারেন।
শেষ কথা : বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম
এই পোষ্টে বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি
বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম সম্পর্কে অ্যাডভান্স লেভেলে যেতে চান তাহলে পুরো
পোষ্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আশা করি আজকের এই আর্টিকেল থেকে বাংলা আর্টিকেল
লিখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি নিয়মিত এই ধরনের
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট জানতে চান। তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে। আজকের মত
এখানেই শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।
দ্যা ফ্রিল্যান্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url