অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত ২০২৫ জানুন

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত তা সম্পর্কে জানার জন্য আপনি কি খোজাখুজি করছেন।তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
অস্ট্রেলিয়-স্টুডেন্ট-ভিসা-খরচ-কত
অস্ট্রেলিয়ায় নামকরা অনেক গুলো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলো আপনিও পড়াশোনা করতে পারেন।এজন্য আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসাই অস্ট্রেলিয়া যেতে হবে। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই কিভাবে যাবেন এবং কত টাকা খরচ হবে তা সম্পর্কে জানতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্র : অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত তা সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই অনেক জায়গায় সার্চ দিয়ে খোজাখুজি করেন। কিন্তু কোথাও সঠিক তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না কোনো সমস্যা নেই। উন্নত শিক্ষার জন্য বর্তমানে শিক্ষার্থীরা অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ায় বেশ কয়েকটি নাম করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।
আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া গিয়ে পড়াশোনা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্য স্টুডেন্ট ভিসা তৈরি করতে হবে। অস্ট্রেলিয়ান সরকার কতৃক স্টুডেন্ট ভিসা খরচ পূর্বের থেকে বর্তমানে প্রায় ৭০ হাজার টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। পূর্বে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ ছিলো মাত্র ৪৭৩ মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশের টাকায় কনভার্ট করলে মাত্র ৫৫ হাজার ৩৬৮ টাকা হয়। 

কিন্তু বর্তমানে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য অস্ট্রেলিয়া ভিসা ফি বৃদ্ধি করে ১ হাজার ৬৮ মার্কিন ডলার করেছে। যা বাংলাদেশের টাকায় কনভার্ট করলে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি নিয়ে বলেছেন অস্ট্রেলিয়ান অভিবাসী বৃদ্ধি পাচ্ছে আবাসন ব্যবস্হার অনেক চাপ তাই স্টুডেন্ট ভিসার ফি বৃদ্ধি করা হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়া যেতে যেসব কাগজপত্র লাগে

অস্ট্রেলিয়া যেতে যেসব কাগজপত্র লাগে তা সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্য স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। আপনার অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করতে কিছু কাগজপত্র লাগবে। তাই ভিসা আবেদন করার আগে উক্ত কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করে নিজের কাছে রাখুন। নিচে অস্ট্রেলিয়া যেতে যেসব কাগজপত্র লাগে তা তালিকা দেওয়া হলো :
  • আপনার সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদী একটি পাসপোর্ট
  • আপনার অনলাইনে ভিসা আবেদন পত্র
  • আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের দুইপাশের ফটোকপি
  • জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ এর ফটোকপি
  • ভিসা আবেদন ফি প্রদানের ডকুমেন্টস
  • সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি রঙিন ছবি
  • মেডিকেল রিপোর্ট সাটিফিকেট
  • সর্বশেষ ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
ওপরে উল্লেখিত কাগজ পত্র গুলো আপনার অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা তৈরি করার জন্য লাগবেই তাই ভিসা আবেদন করার আগে উক্ত কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করে রাখুন। না হলে পরবর্তীতে আপনার স্টুডেন্ট ভিসা অনেক দেরি হয়ে যাবে।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার উপায়

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চায়। বর্তমানে উন্নত পড়াশোনার জন্য অনেকেই অস্ট্রেলিয়া যেতে চায়। সেজন্য অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পেতে হবে। আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্য অস্ট্রেলিয়া সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট নিয়মিত খবর রাখতে হবে।
অস্ট্রেলিয়া সরকারের ওয়েবসাইটে আবেদন ফরম পূরন করে ফি প্রদান করে আবেদনের সকল কার্যক্রম শেষ করতে হবে। এছাড়াও আপনি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই কলারশিপ এর মাধ্যমে সরকারি ভাবে যেতে পারবেন। এছাড়াও যারা অস্থায়ী গ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী অস্ট্রেলিয়া রয়েছেন তারা আর স্টুডেন্ট ভিসা এপ্লাই করতে পারবেন না। কারণ অস্ট্রেলিয়া সরকার তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত তা সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান।অস্ট্রেলিয়া যদি আপনি পড়াশোনা করতে যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্য স্টুডেন্ট ভিসা তৈরি করতে হবে। অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আপনি সরকারি ভাবেও যেতে পারবেন এছাড়াও বেসরকারি ভাবেও যেতে পারবেন। 
  • অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই সরকারি ভাবে যেতে প্রায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার থেকে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার মতো লাগতে পারে। অন্য অন্য মাধ্যমের থেকে সরকারি মাধ্যমে টাকা অনেক কম লাগে। 
  • এছাড়াও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং যে কোনো এজেন্সির মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই খরচ হবে প্রায় ৩-৪ লক্ষ টাকা।
  • এছাড়াও আপনি যদি ভালো স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন।ক্ললারশিপের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই সরকারি ভাবে পড়াশোনা করতে পারবেন। স্কলার্শিপ এর মাধ্যমে আপনার অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই যেতে খরচ হবে প্রায়১ লক্ষ ২৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। 
তাই উন্নত পড়াশোনার জন্য যদি অস্ট্রেলিয়া যেতে চান তাহলে সরাসরি ভাবে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে আপনার অনেক টাকা বেঁচে যাবে এবং অনেক সুযোগ সুবিধা পাবেন।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার নতুন নিয়ম কানুন জানুন

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার নতুন নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার নতুন কানুন গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। অস্ট্রেলিয়া সরকার স্টুডেন্ট ভিসার জন্য নতুন কিছু নিয়ম চালু করেছে।নিচে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার নতুন নিয়ম গুলো দেওয়া হলো :

ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা : আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই গিয়ে পড়াশোনা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্য ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে। কারণ অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে আপনার পড়াশোনা এবং যোগাযোগ মাধ্যম হলো ইংরেজি ভাষা।এই ইংরেজি দক্ষতা আগে সাধারণত ToEFL বা IELTS এই ধরনের পরীক্ষার মাধ্যমে জাচাই করতো।কিন্তু বর্তমানে এই ইংরেজি ভাষা দক্ষতা জাচাই আরো অনেক গুলো পরীক্ষা চালু করেছে। এককথায় অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই পড়াশোনা করতে গেলে ইংরেজি ভাষা জানা লাগবেই।

বর্ধিত আর্থিক প্রয়োজনীয়তা : আপনি যে অস্ট্রেলিয়াতে পড়াশোনা করতে যেতে চাচ্ছেন, সেখানে যাওয়া এবং গিয়ে থাকা খাওয়া এবং পড়াশোনার খরচ চালানোর মতো অর্থের প্রমাণ দিতে হবে। এক কথায় আপনার ব্যাংক ব্যালেন্সে খরচ চালানোর মতো টাকা আছে তার প্রমাণ দিতে দিতে হবে।

জেনুইন টেম্পোরারি এন্ট্রান্ট (GTE) প্রয়োজনীয়তা : আপনি যে অস্ট্রেলিয়া পড়াশোনা জন্য অস্থায়ী ভাবে যাচ্ছেন এবং বৈধ ভাবে স্টুডেন্ট ভিসাই যাচ্ছেন তা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও আপনার পড়াশোনার পরিকল্পনা কি এবং পড়াশোনা শেষে অস্ট্রেলিয়া ছেড়ে যাওয়ার সময় পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত বিবৃতি দিতে হবে।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং ২০২৫

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং সময় সম্পর্কে অনেকেই জানার জন্য বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজি করেন। আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই যেতে চান তাহলে সুন্দর ভাবে সবকিছু ঠিক রেখে ভিসার জন্য আবেদন করুন। আপনার অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা প্রসেসিং সময় সাধারণত ইমিগ্রেশন বিভাগের কর্মকর্তাদের উপর নির্ভর করে। 

তবে সাধারণত ৬-৮ সপ্তাহের মধ্যে ভিসা প্রসেসিং হয়ে যায়। এছাড়াও কিছু ক্ষেত্রে জটিল সমস্যা প্রায় ১০-১২ সপ্তাহ সময় লাগে। এছাড়াও এর থেকে জটিল কোনো সমস্যা দেখা দিলে ৪-৮ মাস সময় লেখে যেতে পারে। তাই ভিসা আবেদন শেষে কিছু দিন পর খবর নিয়ে ভিসার অবস্থা সম্পর্কে জানুন।

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা সুযোগ সুবিধা

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্য স্টুডেন্ট ভিসার সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই পড়াশোনা করতে গেলে কি কি সুযোগ সুবিধা পাবেন তা নিচে দেওয়া হলো :

পড়াশোনা শেষে কাজের সুযোগ : অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই পড়াশোনা করতে গেলে আপনার পড়াশোনা পাশাপাশি আপনাকে কাজ করার অনুমতি দিবে।অস্ট্রেলিয়ায় এসব কর্মক্ষেত্রে কাজ করে আপনার যেমন অভিজ্ঞতা অর্জন হবে তেমনি আপনার চলাচলের খরচ অনেকটা পেয়ে যাবেন।

পরিবারের সদস্যদের আনায়ন : আপনি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই পড়াশোনা করতে গিয়ে থাকেন। তাহলে আপনি আপনার পরিবারের যে কোনো সদস্যকে অস্ট্রেলিয়াতে নিয়ে যেতে পারবেন।

কাজের অধিকার : আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই গিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে পড়াশোনা পাশাপাশি পার্টটাইম কাজের সুযোগ করে। যা দিয়ে আপনি আপনার খরচ চালাতে পারবেন। এছাড়াও আপনার কাজের ওপর অভিজ্ঞতা হবে যা আপনি পরবর্তী বিভিন্ন জায়গায় কাজে লাগাতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া যেতে ব্যাংক স্টেটমেন্ট কত দেখাতে হয়

অস্ট্রেলিয়া যেতে হলে ব্যাংক স্টেটমেন্ট কত দেখানো লাগে তা অনেকেই জানতে চাচ্ছেন। বিশেষ করে যারা অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই যাবেন তারা জানতে চাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়া যেতে ব্যাংক স্টেটমেন্ট কত দেখানো লাগে। যদি আপনি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই যেতে চান তাহলে আপনাকে সর্বনিম্ন ২০ লক্ষ টাকা ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখানো লাগবে। অন্য অন্য ভিসা কম বা বেশি লাগতে পারে। তবে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে এই টাকা খুবই জরুরি।

অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর নাম

অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর নাম অনেকেই জানতে চায়। বিশেষ করে যারা অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই গিয়ে পড়াশোনা করতে চায় তারা অনেকেই বুঝতে পারেন না। কোন বিশ্ববিদ্যালয় গুলো ভালো এবং ভালো পড়াশোনা করা যায়।অস্ট্রেলিয়ায় বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যেগুলো শিক্ষার্থীদের কাছে স্বপ্নের মতো।আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম এবং অস্ট্রেলিয়ান র‍্যাংঙ্ক এবং বিশ্ব র‍্যাংঙ্কের তালিকা নিচে দেওয়া হলো :

অস্ট্রেলিয়া র‍্যাংঙ্ক বিশ্ববিদ্যালয় নাম বিশ্ব র‍্যাংঙ্ক
০১ অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ৩০
০২ মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয় ৩৩
০৩ সিডনি বিশ্ববিদ্যালয় ৪১
০৪ নিউ সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয় ৪৫
০৫ কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় ৫০
০৬ মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয় ৫৭
০৭ ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ৯০
০৮ এডিলেড বিশ্ববিদ্যালয় ১০৯
০৯ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সিডনি ১৩৭
১০ উইলং বিশ্ববিদ্যালয় ১৮৫
১১ RMIL বিশ্ববিদ্যালয় ১৯০
১২ নিউক্যাসল বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২
১৩ কার্টিন ইউনিভার্সিটি ১৯৩
১৪ ম্যাককারি বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৫
১৫ কুইন্সল্যান্ড প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ২২২
১৬ দেকিন ইউনিভার্সিটি ২৬৬
১৭ তাসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ২৯৩
১৭ সোয়ানবার্ন টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয় ২৯৬
১৯ গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয় ৩০০
২০ লা Trobe বিশ্ববিদ্যালয় ৩১৬
২১ দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ৩৬৩
২২ ফ্লিল্ডার বিশ্ববিদ্যালয় ৪২৫
২৩ জেমস কুক বিশ্ববিদ্যালয় ৪৬১
২৪ বন্ড ইউনিভার্সিটি ৪৮১
২৫ ওয়েস্টার্ন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫০১
২৫ ক্যানবেরা বিশ্ববিদ্যালয় ৫১১
২৫ মর্দখ বিশ্ববিদ্যালয় ৫৬১
২৮ এডিথ কোয়ান ইউনিভার্সিটি ৬০১
২৯ দক্ষিণ বিশ্ববিদ্যালয় কুইন্সল্যান্ড ৬৫১
২৯ CQ University ৬৫১
৩১ ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ৭০১
৩১ সাউদার্ন ক্রস ইউনিভার্সিটি ৭০১
৩১ চার্লস ডারউইন বিশ্ববিদ্যালয় ৭০১
৩৪ অস্ট্রেলিয়ান ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয় ৮০১
৩৪ নিউ ইংল্যান্ড ইউনিভার্সিটি ৮০১
৩৪ চার্লস স্টার্ট বিশ্ববিদ্যালয় ৮০১
৩৭ সানশাইন কোষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় ১০০১
৩৮ অস্ট্রেলিয়া নোটের ডেম বিশ্ববিদ্যালয় ১২০১

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আবেদনের সময়সীমা এবং ভর্তির মাস

অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আবেদনের সময়সীমা এবং ভর্তির মাস সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন।আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে পড়াশোনা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এর পর আপনাকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে। এই ভর্তির একটি নিদিষ্ট সময় সিমা থাকে। অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসা গ্রহণের প্রধান ৩ টি সময়কাল রয়েছে। 

ফেব্রুয়ারি ইনটেক মাসে প্রাথমিক ভাবে স্টুডেন্ট ভিসা গ্রহণ করে থাকে।তাই আপনি আগের বছরের জুলাই - নভেম্বর মাসেই আবেদন জমা দিয়ে রাখুন।এর পর জুলাই ইনটেক এটা হচ্ছে মাধ্যমিক পর্যায়ে ভিসা গ্রহণ করে থাকে। এর জন্য আপনি ফেব্রুয়ারি - মে মাসের মধ্যে ভিসা আবেদন করুন।এর পর নভেম্বর ইনটেক( সীমিত) মাসের জন্য সেপ্টেম্বর - অক্টোবর মাসেই ভিসা আবেদন করুন। 

বড়ো বড়ো বিশ্ববিদ্যালয় গুলো যেমন মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয় গুলো মতো বিশ্ববিদ্যালয় গুলো ফেব্রুয়ারি ভর্তির জন্য ৩০ নভেম্বর তারিখ নির্ধারণ করেছেন।এছাড়াও জুলাই ভর্তির জন্য ৩১ মে তারিখ নির্ধারণ করেছেন। আপনি যদি ভিসার সকল কার্যকম সঠিক ভাবে পরিচালনা করতে চান তাহলে অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা গ্রহনের ৪-৬ মাস আগে আবেদন করুন। এতে সকল প্রক্রিয়ার অনেক সময় পেয়ে যাবেন।

লেখকের মন্তব্য : অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে আমরা অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এছাড়াও অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করতে হয় কিভাবে এবং স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন করতে কি কি কাগজপত্র লাগে এবং অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নতুন নিয়ম কানুন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই যেতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসাই মোটামুটি অনেক টাকা খরচ হয়। তবে যদি সরকারি ভাবে যেতে পারেন তাহলে অল্প টাকায় যেতে পারবেন। এছাড়াও যদি অন্য কোনো এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার থেকে অতিরিক্ত টাকা নিয়ে প্রতারণা করতে পারে।প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটি এ পর্যন্তই আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

দ্যা ফ্রিল্যান্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url